আনইয়াব দাঁতের উপরে ও নিচের চারিপার্শ্বের মোটা ৪টি দাঁতকে ضَوَاحِك (হাসির দাঁত) বলে। উপরের দুইটিকে ضَوَاحِكَ عُلْيَا (দ্বওয়াহিক উলিয়া) এবং নিচের দুইটিকে صَوَاحِكَ سُقْفلیٰ (দ্বওয়াহিক সুফলা) বলে। ঙ. طَوَاحِن (ত্বওয়াহিন):
বইটি সর্বশ্রেণীর মানুষের জন্য প্রযোজ্য। তবে নিজের প্রিয় মাতৃভাষা বাংলায় কিছুটা দখল থাকলে অতিদ্রুত ও সহজে বিশুদ্ধভাবে কুরআন পাঠ করা সম্ভব। যদি এই বইটি এবং এর সিডি (নিচের ভিডিও) এক সাথে মিলে অনুশীলন শুরু করেন, তবে ১০০% নিশ্চিত যে, আপনি পৃথিবীর যেখানেই থাকুন না কেন শিক্ষক মহোদয় আপনার সাথেই আছেন।
আপনার দৈনন্দিন ব্যস্ত জীবনযাত্রার মাঝে মাদ্রাসায় যাওয়া বা শিক্ষকের সাথে দেখা করা অনেক সময় সাশ্রয় করতে পারে না। তবে, ঘরে বসে আপনি আপনার সুবিধামতো সময়ে অনুশীলন করতে পারবেন এবং শেখার প্রক্রিয়া আরো সহজ হবে। ২. মানসম্মত শিক্ষকের অভাব পূরণ
পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে অন্যকে পড়ার সুযোগ দিনঃ
দ্বিতীয়তঃ যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে সরাসরি কোনো অভিজ্ঞ হুজুরের কাছ থেকে কুরআন শেখার তালিম নিতে পারেন।
ইসলামবাংলা.কম এর প্রজেক্টসমূহকে সহযোগিতা করুন। এটি সম্পূর্ণ ব্যাক্তি উদ্যোগে পরিচালিত এবং কোন দল/সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত নয়, আপনাদের সহযোগিতা দ্বীনের এই কাজকে আরও ত্বরান্বিত করবে ইন-শা-আল্লাহ।
(৯) শিশু ও বয়স্কদের কুরআন শিক্ষার সহজ পদ্ধতি – লেখক: আবু আহমাদ সাইফুদ্দীন বেলাল
সালাতুল তাসবীহ নামাজের নিয়ম ও অপরিসীম ফজিলত
(৬) তাজবীদ শিক্ষা – লেখক: কুরআন শিক্ষা মুহাম্মদ সফিকুল্লাহ
‘যে ব্যক্তি কুরআন শরীফ পড়েছে এবং উহার হুকুমের উপর আমল করেছে, তার মাতা-পিতাকে কিয়ামতের দিন এমন একটি তাজ (মুকুট) পরান হবে, যার আলোক সূর্যের আলোক হতে অধিকতর উজ্জল হবে- যে আলোক দুনিয়াতে যে সূর্য যখন তোমাদের মধ্যে আসে, তখন তোমাদের ঘরের মধ্যে হয় অর্থাৎ, সূর্য যখন কাছে আসে, তখন তোমাদের ঘরের মধ্যে কত আলো হয়, সেই তাজের আলো ইহা অপেক্ষাও অধিক হবে। যখন মাতা-পিতার এত বড় মর্তবা হবে, তখন যে ব্যক্তি স্বয়ং কুরআন শরীফ পড়বে ও তদনুযায়ী আমল করবে, তার সম্বন্ধে তোমাদের কি ধারণা? অর্থাৎ, তার মর্তবা অসীম ও অতুলনীয়।’
মাত্র ৩০ দিনে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়ার শিক্ষা
৬. প্রতিটি পাঠে অনুশীলনী ও সহজে বুঝার জন্য বিভিনড়ব রঙের ব্যবহার।
৭. সিডির সাহায্যে শিক্ষক ছাড়া ঘরে বসে কুরআন শিখার সুব্যবস্থা।
‘যে কুরআন শরীফ শিক্ষা করে ও শিক্ষা দেয় সে-ই তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।’ বুখারী